The Ultimate Guide To bangla article writing site

একটি ভাল মানে র আর্টিকেল লেখার জন্য বেশ কিছু বিষয় মাথায় রেখে তারপর আর্টিকেল লিখতে হয়। আপনি চাইলেই এখনি একটা আর্টিকেল হয়তো লিখতে ফেলতে পারবেন না। কিন্তু আপনি যদি সত্যি সত্যি লিখতে চান তবে আপনি লিখতে পারবেন। তবে সেটার জন্য দরকার চেষ্টা করা, লেখার কলাকৌশলগুলো আয়ত্ব করা। আপনি প্রাক্টিস করার মাধ্যমে আর্টিকেল লেখার কলা কোশল শিখে ভাল মানের একজন আর্টিকেল রাইটার হতে পারেন।

কিসমিসের ৩০টি উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানুন

লেখা শেষ করে আপনি নিজে আর্টিকেল বার বার পড়ুন।

মূলপাতা সার্ভিস সমূহ সমস্ত চাকরির অফার ওয়েবসাইট প্যাকেজ ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স অ্যাডসেন্স ব্লগিং কোর্স লেখালেখির চাকরির অফার পেমেন্টঃ কোর্স/সার্ভিস নতুন পোস্ট লিখুন টেস্ট/অ্যাডমিন ওয়ার্ক কোর্স সমূহ

তখন আপনাকে যা জানেন না সে বিষয়ে কিছুটা পড়াশোনা করতে হবে। এটাই লেখালেখি করার গোপন কৌশল। দুনিয়ায় যত বড় আর বিখ্যাত লেখক আছেন তারা সবাই এই কৌশলটাই অবলম্বন করেন। লিখতে চাইলে আপনাকেও এটাই করতে হবে।

আর্টিকেল লিখে আয়

প্রতিদিন কত সময় বা প্রতি মাসে কয়দিন কাজ করতে হবে?

ব্লগ লেখার ক্ষেত্রে ব্যাকারণ ও শুদ্ধ বানান খুবই গুরুত্বপূর্ণ । কেননা ব্যাকারণ ও বানান অশুদ্ধ থাকলে আপনার পাঠক আস্থা হারিয়ে ফেলবে। আর যখন আপনার লেখাটিতে ভুল ব্যাকারণ এবং অশুদ্ধ বানান থাকবে তখন আপনার লেখাটি থেকে ভিজিটররা দূরে সরে যাবে । তাই একটি পোস্ট বা আর্টিকেল প্রকাশ করার পূর্বে অবশ্যই রিভিশন করতে হবে। শুদ্ধ বানান এবং গ্রামার এর উপর খুবই গুরুত্ব দিতে হবে।

বিভিন্ন চ্যাটিং অ্যাপস- মেসেঞ্জার, ইমো, হোয়াটস অ্যাপস ইত্যাদিতে আর্টিকেলটির লিংক বন্ধুদেরকে পাঠাবেন। এসইও এর অনেক টেকনিক রয়েছে এই আর্টিকেলে সাথে থাকলে সেগুলো বিভিন্ন সময়ে পেয়ে যাবেন।

কন্টেন্ট রাইটিং এর একটি পার্ট আর্টিকেল রাইটিং। কোন নির্দিষ্ট বিষয় সম্পর্কে জানার জন্য আমরা কোন বই, পত্রিকা, ম্যাগাজিন অথবা read more অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে যে লেখা বা টেক্সট, অডিও, ভিডিও, ইমেইজ পড়ি ও দেখি সেগুলো হচ্ছে কনটেন্ট। কন্টেন্ট অনলাইন বা অফলাইন দুই ধরনের হতে পারে। অনলাইন কন্টেন্টগুলোকে ডিজিটাল কন্টেন্টও বলা হয়। ডিজিটাল কন্টেন্ট গুলোর মধ্যে রয়েছে-

অনুবাদের ক্ষেত্রেও আমার প্রচুর আগ্রহ।

ফোকাস কিওয়ার্ড

তারপর পুরো পোস্টটি আপনি ছোট ছোট প্যারা করে লিখবেন এবং প্যারাগ্রাফ গুলোর শিরণাম দেবেন সাবহেডিং ব্যবহার করে। যাতে পাঠকরা বুঝতে পারে কোন প্যারাতে কি সম্পর্কে লিখা আছে। চেষ্টা করবেন প্রতিটি প্যারাতে গড়ে যেন ৫ লাইন লিখা থাকে। যদি কোন প্যারাতে অনেক বেশি ব্যাখ্যার প্রয়োজন হয় তাহলে সেটি কয়েকটি প্যারাতে ভাগ করে করে লিখুন। একটি প্যারাগ্রাফ শিরণাম বা সাবহেডিং এর মধ্যে ৩টির বেশি প্যারাগ্রাফ রাখা উচিত নয়।

আপনার সুন্দর মতামতের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ স্যার।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *